পবিত্র কুরআনে বলা হয়েছে, “ হে মুমিনগণ, তোমাদের প্রতি রোজা ফরজ করা হয়েছে যেমন ফরজ করা হয়েছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের প্রতি, যাতে তোমরা তাকওয়া অর্জন করতে পারো।’’ (সূরা বাকারা, আয়াত ১৮৩)
“ রমজান মাস হলো সেই মাস; যাতে কুরআন নাজিল করা হয়েছে। যা মানুষের জন্য হেদায়াত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুস্পষ্ট পথ নির্দেশ আর অন্যায় ও ন্যায়ের মাঝে পার্থক্য বিধানকারী।’’ (সূরা বাকারা, আয়াত১৮৫)
হাদিসে এসেছে, রাসুুলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, “যখন রমজান আসে তখন জান্নাতের দরজাগুলো খুলে দেওয়া হয় আর জাহান্নামের দরজাগুরো বন্ধ করে দেওয়া হয় এবং শয়তানদের আবদ্ধ করে রাখা হয়।’’ (বুখারি, মুসলিম)
রমজানের এরকম ফজিলতের কথা কুরআন-হাদিসে অসংখ্য বর্ণনা করা হয়েছে। যার ফলে রমজান মাসে মানুষ নেক আমল বেশি বেশি করার চেষ্টা করে ।
হাদিসে এসেছে, “রমজান মাসে প্রত্যেক মুসলমান আল্লাহর কাছে দোয়া করে। আর তা কবুল হয়ে যায়।’’
ক্ষমার মাস রমজান, রমজান পাওয়ার পরও যারা নিজেকে পাপ থেকে মুক্ত করতে পারলনা; তাদের দিক্কার জানিয়েছেন বিশ্বনবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। রমজান মাসে ভালো কাজের প্রতিদান বহু গুণে বাড়িয়ে দেন আল্লাহ তা’লা।
আল্লাহ আমাদের রমজানের রহমত,বরকত, মাগফেরাত ও নাজাত লাভে তাওফিক দান করুন।
খাদিজা নাওরীন
১৪-০৩-২০২৩
No comments:
Post a Comment